বন্ধুকে কোদাল দিয়ে নৃশংসভাবে খুনের পর গোডাউনে জ্বালানি কাঠের মধ্যে দেহ লুকিয়ে রেখেছিল ধৃত যুবক মনোরঞ্জন দাস। ২০২০ সালের ১৩ মার্চ দুর্গাচক থানার সুজয়ের মা কান্নায় ভেঙ্গে পড়ে
তালপুকুর এলাকার ওই হাড়হিম খুনের ঘটনায়। ১৪ ই মার্চ পুলিশ …
বন্ধুকে কোদাল দিয়ে নৃশংসভাবে খুনের পর গোডাউনে জ্বালানি কাঠের মধ্যে দেহ লুকিয়ে রেখেছিল ধৃত যুবক মনোরঞ্জন দাস। ২০২০ সালের ১৩ মার্চ দুর্গাচক থানার
সুজয়ের মা কান্নায় ভেঙ্গে পড়েতালপুকুর এলাকার ওই হাড়হিম খুনের ঘটনায়। ১৪ ই মার্চ পুলিশ দেহ উদ্ধার করে। পরের দিন মেছাদা থেকে মনোরঞ্জন কে গেপ্তার করে পুলিশ। বাড়ি ওড়িশায়। তালপুকুর এলাকায় ঘরভাড়া নিয়ে ওই যুবক ইডলি, ধোসা দোকান চালাত। সঙ্গে দু'জন কর্মচারীও রেখেছিল। মঙ্গোলিয়া ও কালিয়া নামে ওই দুই কর্মচারীর বাড়িও ওড়িশায়। হলদিয়ার স্থানীয় যুবক সুজয় সাঁতরা প্রায়ই মনোরঞ্জনের দোকানে যেতেন। পরস্পরের মধ্যে বন্ধুত্ব তৈরি হয়েছিল। ঘটনার দিন রাত সাড়ে ৯টা নাগাদ সুজয় মনোরঞ্জনের ভাড়াবাড়িতে যান। সেখানেই তাঁকে
সরকারি আইনজীবী
কোদাল দিয়ে নৃশংসভাবে খুন করা হয়। সেই খুনের ঘটনায় সোমবার সাজা ঘোষণা করা হয়েছে। এদিন আইনজীবী সৌমেন কুমার দত্ত বলেন, ধৃত যুবককে ২০ বছরে সশ্রম কারাদণ্ড এবং ১০ হাজার টাকা জরিমানা অনাদায়ে আরো একবছর অতিরিক্ত কারাদণ্ডের নির্দেশ দেন হলদিয়ার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা বিচারক সত্যজিৎ মাইতি।



No comments