বংটাইমস নিউজ;- কোনো কোচিং ছাড়াই ইউপিএসসির মত একটি সর্বভারতীয় পরীক্ষায় প্রথমবার পরীক্ষা দিয়ে শুধু সফল নয় দেশের ভেতর দ্বিতীয় স্থান অধিকার করতে সক্ষম হন তিনি স্কুল জীবনে যখন প্রথমবার তাকে বোর্ডিং স্কুলে পাঠানো হয়েছিল তখন সেখ…
বংটাইমস নিউজ;- কোনো কোচিং ছাড়াই ইউপিএসসির মত একটি সর্বভারতীয় পরীক্ষায় প্রথমবার পরীক্ষা দিয়ে শুধু সফল নয় দেশের ভেতর দ্বিতীয় স্থান অধিকার করতে সক্ষম হন তিনি স্কুল জীবনে যখন প্রথমবার তাকে বোর্ডিং স্কুলে পাঠানো হয়েছিল তখন সেখানকার পরিবেশ এবং পড়াশোনার চাপে তিনি শেষ পর্যন্ত ষষ্ঠ শ্রেণীতে ফেল করে বসেন। তাঁর পারিপার্শ্বিক চাপ এত পরিমাণে বেড়ে গেছিল যে তিনি ডিপ্রেশনে চলে যান।তাঁর মনে একটাই প্রশ্ন জাগছিল কি করে আমি আমার মাস্টারমশায় ও মাতা পিতার সামনে গিয়ে দাঁড়াবো। কিন্তু রুকমণী ঠিক করেন পড়াশোনার চাপ তার ওপর আর আস্তে দেবেন না। তিনি মনে মনে লক্ষ্য স্থির করে ফেলেছিলেন। পড়াশোনা শেষে রুকমাণী নিজেকে কোথায় দেখতে চান সেটি তার মনেই গেঁথে নিয়েছিলেন। সেই মতন পরিশ্রমও শুরু করে দেন তিনি।আইএএস অফিসার রুকমণী রিয়ার রাজস্থানের বুন্দি জেলার জেলাশাসক। টাটা ইনস্টিটিউট অফ সোশাল সায়েন্সেস থেকে তিনি মাস্টার ডিগ্রী অর্জন করেন। তারপর রূপমণীকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। প্রথম এটেম্পটেই তিনি সফলতা পান ইউপিএসসি পরিক্ষায়।
রুকমাণী টাটা ইনস্টিটিউট অফ সোশাল সায়েন্সেস থেকে মাস্টার ডিগ্রি নেওয়ার পর এনজিওর সঙ্গে কাজ করেছিলেন বেশ কয়েকদিন। যেকোনো মূল্যে ইউপিএসসি পরীক্ষায় ভালো ফল করতেই হবে এটাই ছিল তার মূল উদ্দেশ্য। রুকমণীর কঠোর পরিশ্রম ও অধ্যবসায় তাকে তাঁর সফলতার শিখরে পৌঁছতে সাহায্য করে।শুনলে আশ্চর্য লাগে, কোনো কোচিং ছাড়াই ইউপিএসসির মত একটি সর্বভারতীয় পরীক্ষায় প্রথমবার পরীক্ষা দিয়ে শুধু সফল নয় দেশের ভেতর দ্বিতীয় স্থান অধিকার করতে সক্ষম হন তিনি। রুকমণী তার সফলতার জন্য তার বাবা, মা নাকদির কর ও বন্ধুদের ধন্যবাদ দেন।


No comments