হলদিয়ার একটি লজিস্টিক কোম্পানিতে গিয়ে বন্ধ রাখার নির্দেশ দেন বলে অভিযোগ খোদ হলদিয়া পুরসভার চেয়ারম্যান শ্যামল আদকের বিরুদ্ধ্যে। যা নিয়ে শুরু হয়েছে বিতর্ক। বন্ধের নির্দেশ শ্রমিক স্বার্থ বিরোধী, তা নিয়ে
জনমানসে ভুল বার্তা যাবে, ম…
হলদিয়ার একটি লজিস্টিক কোম্পানিতে গিয়ে বন্ধ রাখার নির্দেশ দেন বলে অভিযোগ খোদ হলদিয়া পুরসভার চেয়ারম্যান শ্যামল আদকের বিরুদ্ধ্যে। যা নিয়ে শুরু হয়েছে বিতর্ক। বন্ধের নির্দেশ শ্রমিক স্বার্থ বিরোধী, তা নিয়ে
জনমানসে ভুল বার্তা যাবে, মত স্থানীয় কাউন্সিলারের। যদিও শ্যামল আদকের এ বিষয়ে কোনো প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি।হলদিয়ার একটি লজিস্টিক কোম্পানি অন্য একটি সংস্থার বন্দর থেকে কন্টেনার নিয়ে এসে নিজেদের জায়গায়
রাখতো, এর জন্য ওই সংস্থা লজিস্টিক কোম্পানিকে টাকা দিতেন। কিন্তু ওই লজিস্টিক কোম্পানির দাবি, ওই সংস্থার কাছে তারা বিপুল পরিমান টাকা বকেয়া পড়ে যায় সেই টাকা পরিষোধ না করেই অন্য লজিস্টিক সংস্থার মাধ্যমে তারা কাজ শুরু করে। বকেয়া টাকা পরিষোধ না করলে, ওই সংস্থার ১০টি কন্টেনার আটকে দেয় লজিস্টিক কর্তৃপক্ষ। এরপর গতকাল সন্ধায় হলদিয়া পুরসভার চেয়ারম্যান শ্যামল আদক গিয়ে ওই লজিস্টিক কোম্পানি বন্ধ করে রাখার নির্দেশ দেন বলে অভিযোগ। সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে শ্যামল আদক লজিস্টিক কোম্পানিতে গিয়েছেন। এরফলে অনিশ্চিত হয়ে পড়ে প্রায় ২৫০ শ্রমিকের ভবিষ্যৎ। জাতীয় সড়কে সার দিয়ে দাঁড়িয়ে যায় বহু ট্রাক ট্রেলার। পৌঁছয় ভবানীপুর থানার পুলিশ। হাজির হয় স্থানীয় কাউন্সিলর তথা হলদিয়া পুরসভার সি আই সি অজগর আলি।
কোম্পানি বন্ধ হয়ে গেলে শ্রনিকরা বিপদে পড়বে, তাছাড়া জনমানসে ভুল বার্তা যাবে, তাই তিনি গেট খুলে কাজ শুরু করতে বলেন। কেন তিনি কোম্পানি বন্ধ করার নির্দেশ দিয়েছিলেন, সেই বিষয়ে শ্যামল আদককে জিজ্ঞেস করতে চাইলেও তিনি কোনো উত্তর দেয়নি বলে দাবি আজগরের। তবে কোম্পানির গেট আজকে খুললেও ভবিষ্যতে কি হবে সে নিয়ে দুশ্চিন্তায় শ্রমিক থেকে আধিকারিকরা।





No comments