বংটাইমস নিউজ;- এক সময় এই স্কুলে নিয়মিত আশা যাওয়া ছিল তাঁর। বত্রিশ বছর যে কাটিয়েছেন এই স্কুলেই। কতো ছাত্র ছাত্রী দের শিখিয়েছে বই এর পাঠ থেকে শুরু করে জীবনের পাঠ। তাঁর সেই সময়ের ছাত্র ছাত্রীদের মধ্যে অনেকেই আজ ডাক্তার, উকিল, ইঞ্জি…
বংটাইমস নিউজ;- এক সময় এই স্কুলে নিয়মিত আশা যাওয়া ছিল তাঁর। বত্রিশ বছর যে কাটিয়েছেন এই স্কুলেই। কতো ছাত্র ছাত্রী দের শিখিয়েছে বই এর পাঠ থেকে শুরু করে জীবনের পাঠ। তাঁর সেই সময়ের ছাত্র ছাত্রীদের মধ্যে অনেকেই আজ ডাক্তার, উকিল, ইঞ্জিনিয়ার থেকে শুরু করে শিক্ষক হিসেবে নিজেকে সু প্রতিষ্ঠিত করেছেন। যার এক হাঁকে গোটা স্কুলের ছাত্র ছাত্রীরা চুপ করে যেতো আবার যার ভালোবাসা, আদর, স্নেহে ছাত্র ছাত্রীরা শিক্ষার অঙ্গনে বাধ্য ছেলের মতো পড়াশোনায় মন দিত, তিনি হলেন শ্রীপতিচরণ প্রধান। হাঁসচড়া স্কুল এর নাম স্কুল এর নাম এম. ডি. হাইস্কুল দীর্ঘ বত্রিশ বছর শিক্ষকতা করেছেন। একসময় সম্পাদক ও টিচার ইন চার্জেরও দায়িত্ব সামলেছেন।
শিক্ষকতা থেকে অবসর নিয়েছেন 1997 সালে অর্থাৎ বাইশ বছর আগে ৷ তবে শিক্ষা র অঙ্গন থেকে সরে যায়নি তাঁর মন। যে বিদ্যালয়ে জীবনের অনেকটা সময় কাটিয়েছেন শ্রীপতিবাবু সেই বিদ্যালয়ের বর্তমান প্রধান শিক্ষক বিধান চন্দ্র ধাড়ার হাতে নিজের সঞ্চিত অর্থের থেকে দু লক্ষ টাকা তুলে দিলেন বিদ্যালয়ের জন্যে। বাইশ বছর আগে শ্রীপতিবাবু যতো স্বপ্ন দেখেছিলেন সেই সব স্বপ্ন হয়তো সত্যি হয়নি। তাই তিনি এই বয়সে এসে আবার নতুন করে স্বপ্ন দেখছেন হাঁসচড়া স্কুল এর নাম এম. ডি. হাইস্কুল কে নিয়ে। বিদ্যালয়ের শিক্ষক শিক্ষিকা ও ছাত্র ছাত্রীদের সামনে শ্রীপতিবাবুর এই এই অর্থ তুলে দেন বর্তমান প্রধান শিক্ষক বিধানবাবুর হাতে। বাইশ বছর পরেও আবার এক শিক্ষা দিলেন ভূত পূর্ব শিক্ষক, টিচার ইন চার্জ শ্রীপতিচরণ প্রধান।
No comments