মমতার বইয়ের পাতায় সংশোধন নন্দীগ্রাম আন্দোলনে নাম বাদ পড়বে অধিকারী পরিবার।
নন্দীগ্রাম জমি আন্দোলনের ঘটনায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় লেখা বই নাম রয়েছে অধিকারী পরিবার সেই অধিকারী পরিবারের নাম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বই থেকে মুছে ফেলতে…
মমতার বইয়ের পাতায় সংশোধন নন্দীগ্রাম আন্দোলনে নাম বাদ পড়বে অধিকারী পরিবার।
নন্দীগ্রাম জমি আন্দোলনের ঘটনায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় লেখা বই নাম রয়েছে অধিকারী পরিবার সেই অধিকারী পরিবারের নাম মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বই থেকে মুছে ফেলতে চলছে মহিষাদল তমলুক লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী দেবাংশু ভট্টাচার্যের হয়ে বৃহস্পতিবার প্রচারে এসে বললেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আরো কড়া ভাষায় আক্রমণ অধিকারী পরিবারকে। নন্দীগ্রামে আন্দোলনের সময় অধিকারী পরিবারের বাপ ছেলে কেউ ছিল না, তৃণমূলের প্রথম দিকে অধিকারী পরিবারের কেউ ছিলনা।যখন তৃণমূলের সুবিধা জায়গায় এসেছে তখনই অধিকারী পরিবারের অংশগ্রহণ তৃণমূলে। নন্দীগ্রামে আন্দোলন নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী লেখা একটি বই ইতিমধ্যে প্রকাশ হয়েছে। সহানুভূতি খাতিরে সেই বই নন্দীগ্রাম আন্দোলনে বাবা এবং ছেলের নাম রয়েছে। পরবর্তী ক্ষেত্রে আরও একটি বই প্রকাশ করবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সেই বই থেকে অধিকারী পরিবারের নাম নন্দীগ্রাম আন্দোলন থেকে মুছে দেওয়া হবে বললেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মহিষাদল দাঁড়িয়ে। নন্দীগ্রামকে নিয়েই রাজ্যের পালা পরিবর্তন এমনই সভা থেকে বলে থাকেন রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী। সেই নন্দীগ্রাম নিয়ে আবারো কাঁচা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। নন্দীগ্রাম আন্দোলনের ভূমিকা নিয়ে উঠেছে প্রশ্ন? একদিকে যখন নন্দিগ্রাম খাদ্য হলে থাকবে সেই নিয়ে একদিকে বিরোধী দল নেতা অপরদিকে তৃণমূল কংগ্রেস মাঠে নেমে প্রচার।আবার লোকসভা ভোটের আগে নন্দীগ্রাম আন্দোলনের উসকে দিলো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।বিধানসভা নির্বাচনে নন্দীগ্রাম থেকে মুখ্যমন্ত্রী হেরে যাওয়ার পর এই প্রথম হলদিয়া সাব ডিভিশনে মহিষাদলের জনসভা কল্যাণ বৃহস্পতিবার। যদিও সেই হারা নিয়ে এখনো মামলা চলছে।আবারো মুখ্যমন্ত্রীর নন্দীগ্রাম হারা নিয়ে মুখ খুললেন লোডশেডিং করেই ইভিএম চেঞ্জ করে শুভেন্দু অধিকারী জিতে ছিলেন। একবার ঘোষণা হয়েছিল আমি জয়ী হয়েছি।পরবর্তী ক্ষেত্রে আবারো গণনা হয় বেশ কিছু সময় পর তারপরে আমাকে হারানো হয়। আড়াই বছর ধরে মামলা চলছে এখনো নিষ্পত্তি হয়নি। আখ ক্ষেপের সঙ্গে মহিষাদলের জনসভায় পড়লেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
No comments